ভালো খেলেও ড্র করল শেখ রাসেল
সুযোগ তৈরি করল একাধিক কিন্তু তা গোলে পরিণত করতে পারল না শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের ফরোয়ার্ডরা। রক্ষণভাগও ছিল জমাট। রহমতগঞ্জের ফরোয়ার্ডদেরও তেমন সুযোগ দেয়নি। এতে গোল শূন্য ড্র দিয়েই স্বাধীনতা কাপ শুরু করল শেখ রাসেল।
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় বলের দখল, আক্রমণে এগিয়ে ছিল শেখ রাসেলই। একাধিক গোলের সুযোগ নষ্ট করেছেন সুলেমানি ল্যান্ড্রি। যার শুরু ১৩ মিনিটে। নিজেদের অর্ধ থেকে সুজন বিশ্বাসের লম্বা ক্রস নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বক্সে ঢুকে পড়া ল্যান্ড্রির শট আগুয়ান গোলরক্ষক নাইম ফিরিয়ে দেন।
এরপর আরও দুইটি সুযোগ নষ্ট করেছেন ল্যান্ড্রি।
৭৯ মিনিটে আরেকটি সুযোগ নষ্ট করেন ল্যান্ড্রি। বলা যায় এটাই ছিল ম্যাচের সেরা সুযোগ। গোলরক্ষককে একা পেয়েও বল জালে পাঠাতে পারেননি নাইজেরিয়ান।
ইকবাল হোসেনের ফ্রিকিক প্রথমে দীপক রায়ের হেড ফিরিয়ে দেন মোহাম্মদ নাইম, ফিরতি বলেই সুযোগ পান ল্যান্ড্রি কিন্তু তাঁর হেড চলে যায় পোস্টের বাইরে। দুই অর্ধ মিলিয়ে রহমতগঞ্জ পরিষ্কার সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। এতে শেখ রাসেলের সঙ্গে এক পয়েন্ট ভাগাভাগি করেছে।
দিনের অন্য ম্যাচে গোপালগঞ্জে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীকে ২-০ গোলে হারিয়েছে আবাহনী। তুলনামূলক সহজ প্রতিপক্ষের বিপক্ষে শুরুতেই এগিয়ে যায় আকাশি-নীলরা।
দশ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে আবাহনীকে এগিয়ে নেন নাবীব নেওয়াজ জীবন। ৩৬ মিনিটে রবিউল হাসানের গোলে ব্যবধান বাড়ায় আবাহনী। এরপর বাকি সময়ে অবশ্য আর ব্যবধান বাড়াতে পারেনি। মুন্সিগঞ্জে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ২-০ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ এফসি।
Source: kalerkantho